Skip to main content

Posts

Bhandari Consultancy

Bhandari Consultancy Title: Bhandari Consultancy - Your One-Stop Solution for All Regulatory Needs Introduction: In today's complex business landscape, navigating the intricate web of regulations and compliance requirements can be a daunting task for entrepreneurs and individuals alike. That's where Bhandari Consultancy comes in - a reliable and efficient consultancy service that caters to a wide range of regulatory needs. About Us: Bhandari Consultancy is a proprietorship firm owned by Subrata Bhandari, based in Durgapur, Paschim Bardhaman. With a passion for simplifying complex procedures, Subrata has established a reputation for delivering exceptional services remotely via mail, mobile, and WhatsApp. Services: Our comprehensive list of services includes: 1. ESIC & EPF registration & compliance 2. EPFO Balance withdrawal 3. Professional tax registration & compliance 4. GST registration 5. Income tax return filing 6. Trade license 7. Food registration ...

একটা গোলাপ গাছের কথা

A sad Rose tree একদা এক সময় এক গভীর জঙ্গলের মধ্যে একটি গোলাপ গাছের চারা বেড়ে উঠছিল। গোলাপ গাছ সাধারণত বাড়ির বাগানে,নার্সারিতে অথবা বাড়ির ছাদে সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য লাগানো হয়। কিন্তু এক সময় এক ব্যক্তি একটি গোলাপ গাছ কে তার স্বাধীনতা উপলব্দি করানোর জন্য তার বাড়ির বাগান থেকে তুলে একটা গভীর জঙ্গলে গাছটি রোপন করেছিল। গাছটির চারপাশে ছিল অনেক বৃক্ষ গাছ যা গাছটিকে রোদ ঝড় জল থেকে রক্ষা করত। গাছটি সঠিক তাপমাত্রা বেড়ে উঠতে লাগলো।গাছটি যখন ডালপালা ছেড়ে সুন্দরভাবে একটু বেড়ে উঠলো তখন গাছটির মনে ইচ্ছা হল যে "আমার ফুল কত দামী কত সুন্দর আমার মত একটা দামি ফুলের গাছ এই ঘন জঙ্গলের মাঝে মানায় না আমি যদি কোন বাড়ির বাগানে অথবা ছাদে বেড়ে উঠতাম তাহলে আমার জীবনটা ধন্য বলে মনে করতাম। গাছটা এই চিন্তায় সারাদিন মগ্ন থাকত। এবং সর্বদা নিজের থেকে অন্য গাছেদের ছোট বলে মনে করত। এই ভাবেই তার দিনগুলো কাটছিল অহংকার এবং উদাসীনতা নিয়ে।হঠাৎ একদিন ফরেস্ট অফিসার রা জঙ্গল পরিক্রমণ করতে এলো। তখন এই গোলাপ গাছটি এক অফিসারের চোখে পড়ল । সে ঐ গোলাপ গাছটিকে যত্নসহকারে বাড়িতে নিয়ে গিয়ে তার বাড়ির ছাদে একটা টবের...

বিশ্বকবি রবি ঠাকুর

Rabindranath Tagore                                                                                     সবাই বলে ‌‌ জ্ঞানের ঠাকুর নামটি তোমার রবি তাই তো তুমি জগৎ জুড়ে সবার বিশ্বকবি । গ্রামের নামটি জোড়াসাঁকো তোমার জন্মভূমি , ধন্য তোমার লেখার আবেগ দুই বিঘা জমি ।। তোমায় বর্ণন করতে গিয়ে ছন্দ ভুলি আমি , তোমাকে লেখার ক্ষমতা থাকা নয় কি অনেক দামী ? তুমি লিখেছো হাজার কবিতা , হাজারো প্রবন্ধ , গান , " শেষের কবিতা   " সোনার তরী " আর লিখেছ " প্রাণ " । " পৃথ্বীরাজএর পরাজয় " তুমি লিখেছিলে ছোট্ট রবি , তাই তো ত...

সমাজ মেলা

  বর্তমানের সমাজ মেলা  ভালো মন্দ কত খেলা সেই খেলা তে আমার ভাগ  সব ঘটলেও কিছুটা থাক ।।নানা রঙের দিন শুরু হয় ভোরের পাখির গানে , ভ্রমর এসে গান গেয়ে যায়  ফুলের কানে কানে  হালকা হাওয়ায় ভেসে এসে, ফুল কে ভ্রমর বলে  কেনো তুমি ঝরে পর সমাজ পদ তলে ? ভ্রমর কে ফুল হেসে বলে একটা কথাই জানায়,, ভালো মন্দের সমাজ মেলায়  কেউ বা থাকে কেউ বা নাই।।

আমার প্রকৃতি

  Village Nature  আমার প্রকৃতির জীবন্ত রূপ  ফলে ফুলে ভরা গাছ।। তোমার প্রকৃতি কেমন বলো? এমনই কি তার সাজ ? আমার প্রকৃতি ঘন সবুজ হরেক রঙের মাঝে। তোমার প্রকৃতি সদা পরাজিত আমার প্রকৃতির কাছে। হতে পারো তুমি শহুরে বাজার  আমি অতি গ্রাম্য তবু আমার প্রকৃতি কদর দেওয়া  নয় তো তোমার কাম্য। গুণের কদর নেই তো তোমার  দেখাও হিংসা ক্রোধ আছে শুধু পাষাণ হৃদয়  নেই তো মূল্য বোধ।। মায়া মমতা নেই তোমাদের  গাছ কাটো অনায়াসে  আমার প্রকৃতি বিদ্রুপ করে তোমায় দেখে হাসে।।

ঠাকুর - রবি ঠাকুর

অনেক বছর আগে বাংলাদেশে একটা ব্রাহ্মণ পরিবার বাস। করত যাদের পেশা ছিল পূজা করা। এছাড়া এই পরিবারে প্রত্যেকটা পুরুষ অসাধারণ পন্ডিত ছিলেন তাদের এক পাণ্ডিতের কারণে সেখানকার নবাব এই পরিবারের এক পণ্ডিতকে রাজদরবারে স্থান দেন। পন্ডিতের মুসলিম দরবারে আনাগোনা দেখে সেখানকার গোড়ায হিন্দুরা তাদের কাছে পূজা-পার্বণ করাতে অস্বীকার করে। যার ফলস্বরূপ ব্রাহ্মণ পরিবার কর্মহীন হয়ে পড়ে। অন্যদিকে নবাবের পরিবর্তন ঘটবে নবাব দরবারে পণ্ডিতদের স্থান অবলুপ্ত হয়। এমত অবস্থায় ব্রাহ্মণ পরিবার কলকাতায় আসেন এবং পুরনো পেশায় জীবিকা নির্বাহ করতে থাকেন। পাচ্ছে তাদের পুরনো পরিচয় প্রকাশ পায় এই ভয়ে তারা তাদের পদবী গোপন করেন। যারা পূজা-পার্বণের সঙ্গে যুক্ত তাদের আমরা সাধারণত ঠাকুর বলে সম্বোধন করি। ঠিক তেমনি পূজা করার কারণে এই নতুন রহ্মন পণ্ডিতদের স্থানীয় বাসিন্দারা ঠাকুর বলে সম্বোধন করত। যা পরবর্তীকালে তারা পুরনো পরিচয় গোপন করার জন্য ঠাকুর শব্দটি পদবী হিসাবে গ্রহণ করেন এভাবে একটা ব্রাহ্মণ পরিবার ঠাকুর পরিবার পরিচিতি লাভ করে।

মাত্র 100 টাকায় জীবন বীমা, তাও আবার LIC - এর।

LIC Lic - এর আম আদমি পলিসি মাত্র 100 টাকা বিনিয়োগ করে আপনি পেয়ে যেতে পারেন 75000 টাকা। হ্যা Lic - এর এই পলিসির নাম Lic' s Aam admi yojana. ইন্সুরেন্স প্রিমিয়াম এই পলিসির ইন্সুরেন্স প্রিমিয়াম 200 টাকা। যার মধ্যে আপনাকে দিতে হবে 100 টাকা। আর বাকি 100 টাকা সরকার পেমেন্ট করবে। সুবিধা এই পলিসিতে রয়েছে অনেক সুবিধা। যেমন ধূর্ঘটনা জনিত কারনে বীমা করির মৃত্যু হলে, নমিনি পেয়ে যাবেন 75000 টাকা। এছাড়া রয়েছে নবম ও দশম শ্রেণীর ছাত্রছাত্রীদের স্কলারশিপ-এর ব্যাবস্থা।  এছাড়াও আরো ডিটেইলসে জন্য  Lic - এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট-এ ভিজিট করুন।